'লেখক আবীর' -এর ব্লগ
বর্তমান সিলেবাস যে একটা প্রজন্মকে ধ্বংসের নীলনকশা তা
|
|||
মুসলিম মায়ের পেট চিরে ৯ মাসের ভ্রুণকে বের করে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করেছিলো হিন্দুরা ২০০২ সালে গুজরাট দাঙ্গার সময় নারোদা পাতিয়া গণহত্যায় (আহমেদাবাদ এলাকায়) সক্রিয় অংশগ্রহণ করেছিলো বাবুভাই প্যাটেল নামক এক হিন্দু উগ্রবাদী। এই বাবু ভাই প্যাটেল সারা বিশ্বজুড়ে পরিচিত হয়েছিলো ‘বাবু বজরঙ্গি’ হিসেবে। বাবু বজরঙ্গি কিভাবে গুজরাটে মুসলিম মেরেছিলো সেই কথা জানার জন্য ২০০৭ সালে তেহেলকার ম্যাগাজিনের এক সাংবাদিক হাজির হয়েছিলো বাবু বজরঙ্গির কাছে। ঐ সময় বাবু বজরঙ্গি খুব গর্বের সাথে সাংবাদিকের কাছে সেই গণহত্যার নির্মম বর্ণনা দেয়, কিন্তু সেই বর্ণনা শরীরের মধ্যে লুকিয়ে রাখা গোপন ক্যামেরায় গোপনে ভিডিও করে ফেলে ঐ সাংবাদিক। সেখানে বাবু বজরঙ্গী নিজ মুখেই গর্বের সাথে স্বীকার করে, সে এক মুসলিম মায়ের পেট চিরে ৯ মাসের ভ্রুণকে বের করে আগুনে নিক্ষেপ করেছিলো। আসুন বাবু বজরঙ্গীর নিজ মুখেই সেই ঘটনা শুনি।
|
|||
১. হিন্দুদের শুধু "মা" আছে কিন্তু "বাবা" নেই। ২. আবার নাম ধারী এক প্রকার মুসলিমদের শুধু "বাবা" আছে, কিন্তু "মা" নেই... তাই অনেক দিন যাবত ভাবছি যে, "বাবা" হারা হিন্দুদের একটা বাবা আর কথিত মুসলিমদের একটা "মা" উপহার দিতে। হিন্দুদের "মা" ও নামধারী মুসলিমদের "বাবাদের" মধ্যে বিবাহ করিয়ে দিলে পূজা বেশ জমবে। কারন দুই দলের আকিদা এক।
|
|||
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকের আলমারি থেকে বিবস্ত্র ছাত্রী উদ্ধার, স্কুলে প্রাইভেট পড়তে গিয়ে দপ্তরীর কাছে শিশু ধর্ষিতা, সহপাঠীর সামনেই চাচা কর্তৃক ভাতীজি ধর্ষিতা..আরও বহু বহু-যারা ভাবছেন এগুলো ধর্ষকদের অভয়াশ্রম ও ধর্ষণের তীর্থভূমি ভারতের ঘটনার কথা বলছি তারা সম্পূর্ণ ভুল ভাবছেন । উপরোক্ত ঘটনাগুলো আজকের (১২/৮/১৫) বাংলাদেশের ঘটনা । আমাদের সোনার দেশটি দিনে দিনে নারীদের নিরাপত্তার বিপরীতে আতঙ্কের নগরীতে পরিণত হচ্ছে । যে পুরুষরা নারীদের নিরাপত্তার চাদর হবে তারাই আজ নারীদের কাছে মূর্তমান আতঙ্ক । কে কার কাছে নিরাপদ ? বাবার কাছে মেয়ে নয় কিংবা ভাইয়ের কাছে বোন । ণ্যূনতম বিবেক বোধটুকু খুইয়ে আজ আমরা পশুদের সারিতে দাঁড়িয়েছি । বন্য পশুর যেমন কোন বাছ-বিচার নাই তেমনি সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব মানুষও আজ অধঃপতের চরম সীমায় পৌঁছেছে । হয়ত অধঃপতনের তীব্রতা আরও ভয়াবহ হবে কিন্তু ততোটা অনুমান করার সাহস আপতত জোগাতে পারছি না । দিনে দিনে পশুর চেয়েও জঘন্য জীবে মানুষ পরিণত হচ্ছে কেননা পশুরা আর যাই করুক অন্তত জোড়পূর্বক বলৎকার করে না ।
|
|||
বিস্তারিত পড়ুন https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=139891749682358&id=100009846006898&refid=17&__tn__=%2As
|
|||
মনে করুন, আপনি লম্বা হয়ে শুয়ে আছে। অনেক চেষ্টা করেও আপনার হাত পা নাড়াতে পারছেন না। দুই পাশে আপনার ছোট ছোট বাচ্চারা কান্না কাটি করছে। চোখ দুটি একটু উপরে করে দেখলেন শুধু বাচ্চারা নয়, আপনার সকল আত্বীয়রাও আছে এখানে। আপনার পুরানো সব বন্ধু বান্ধবরাও এসে হাজির। যাদের সাথে দেখাতো দুরের কথা, কয়েক বছোর আপনার যোগাযোগ নাই। চারদিকে সবাই কান্না করছে। এতো কান্না নয়, যেনো বুক ফাটা আওয়াজ। আপনি অবাক হয়ে তদের চেহারার দিকে দেখে আছেন, যেনো আপনার করনীয় কিছুই নাই। আপনি গলা ফাটিয়ে জোরে জোরে চিৎকার করে বলতে লাগলেন তোমারা কান্না বন্ধ করো বন্ধ করো কান্না। আমার কিছুই হয়নি । আমি ভালো আছি..। আপনার আওয়াজ তাদের কান্নার সুরে জেনো বিলিন হয়ে যাচ্ছে। কেউ আপনার আওয়াজ শুনতে পারচ্ছেনা। এক সময় বুঝতে পারলেন আপনার শরীর থেকে আপনি আলাদা হয়ে গেলেন। মেঝেতে পরে আছে আপনার শরীরটা। কষ্টকরে টাকা জমিয়ে যে বিছানা বানিয়েছেন সুখের জন্য, সেই বিছানায় এই শরীরটার জায়গা হয়নি। ঘরথেকে বেরিয়ে গেলেন। সেকি!!
|
|||
ভাতিজা তুমি যে শিবির কর, শিবিরকি তোমাকে ভাত দিবে? নাকি টাকা পয়সা দিবে?কেন শিবির করে নিজের জীবনকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিচ্ছ? তোমার বাবা কষ্টকরে টাকা পয়সা দেয় পড়ালেখা করার জন্য। ভালভাবে লেখা পড়া করবে, তা না করে তুমি শিবির -টিবিরকরে সময় নষ্ট করেছ। চাচা আমি কি নামাজ পড়া বাদদিয়েছি? তাহলে আমার জীবন ধ্বংস হচ্ছে কোথায়? আমিতো প্রায় ৬ বছর ধরে শিবির করি। আপনার ছেলেতো শিবিরকরে না। তাহলে তার রেজাল্ট কেন আমার চেয়ে ভাল হল না। শুনেন চাচা, শিবির ভাত, টাকা পয়সা দিবে না জেনেই আমি শিবির করি। কারন শিবির আমাকে এমন কিছু জিনিস দিয়েছে যা অন্য কেউ দিতে পারে নাই। শিবির আমাকে উত্তম চরিত্র দিয়েছে। দিয়েছে সঠিক পথের সন্ধান। আবার আপনার ছেলের চেয়ে ভাল রেজাল্ট।
|
|||
তোমার অনেক জ্ঞান থাকা সত্তেও তুমি সত্যকে দেখতে পাওনা। তুমি এই ক্ষুদ্র থেকেও অতি ক্ষুদ্র পৃথিবী আর পৃথিবী থেকেও অতি ক্ষুদ্র শেখ হাসিনার মতো অতি ক্ষনস্থায়ী একটা জীবনকে ভালবাসতে গিয়ে কেন অন্যায়কে সমর্থন করতে গিয়ে মহা পাপী হবে ?যে তোমাদের সমর্থন পেয়ে খুবই অন্যায় ভাবে আরাম আয়েশে ধর্নাড্য ধর্নাড্য জীবন কাটায়। অথচ সেখান থেকে তুমি কিছুই পাওনা।তোমার যদি সত্যের আত্মা হয় তাহলে এই আকাশের দিকে তাকিয়ে থেকে অনেক বিশাল রহস্স্য দেখতে পাবে। সেই রহস্যের কাছে শেখ হাসিনা একটা ব্যাকটেরিয়া ও হতে পরবেনা। আর সেই আকাশে যেতে হলে সত্যকে চিনতে হবে ,ভালোকে স্বীকার করতে হবে। ঘৃনা ,অহংকার ,হিংসা ,ত্যাগ করতে হবে। এক আল্লাহর পার্থনা হালাল হারাম এবং,নবীজির দেখানো পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান অনুসরণ করতে হবে। সৎ ভাবে উপার্জন সৎ ন্যায়পরায়ন কাজ , মানুষের প্রতি ভালবাসা , অন্যায় থেকে সম্পূর্ণ রূপে দুরে থাকা , মানুষকে সৎ উপদেশ দেওয়া , মানুষকে সত্যের পথে আহবান করা ,মূল কথা পবিত্র কোরান আর সহি হাদিসকে অনুসরণ করতে হবে। কেন তোমরা শেখ মুজিব আর শেখ হাসিনাকে অন্ধের মতো ভালবাসতে গিয়ে চরম অন্যায়কে সমর্থন করছ ?
|
|||
1. তথাকথিত আল্লাহর শাসন দিয়ে কিছু হবেনা--সৈয়দ আশরাফ!
|
|||
আওয়ামী লীগের লোকেরা বলে, যত দিন হাসিনার হাতে দেশ, পথ হারাবে না বাংলাদেশ। আমি মনে করি শেখ পরিবার অনেক আগেই পথ হারিয়েছে। ইহুদি খ্রিস্টান বিয়ে করে ভুল পথে অনেক দুরে চলে গেছে। সেখান থেকে ফিরে আসা অসম্ভাব। এরা কখনো ফিরে আসার চেস্টাও করেনা। উল্টো লেজকাটা শিয়ালের মত জাতিকেই তাদের বিপদগামি পথে নিয়ে যেতে চায়।
|
|||
