'আবু তাহের মিয়াজী' -এর ব্লগ
সবাই মিলে গোরস্থানে দিবে আমায় কবর দাফন শেষে চলে যাবে নিবেনা কেউ খবর। মুনকিরনাকির প্রশ্ন করবে রব্ব কে ছিলো তোমার? বলতে যেন পারি তখন আল্লাহ যে রব্ব আমার। ফেরেস্তারা প্রশ্ন করবে বলো তোমার দ্বীন বলবো আমি ফেরেস্তাদের ইসলাম আমার দ্বীন। ফেরেস্তারা বলবে আরো তোমার নবী কে বলবো আমি মুহাম্মাদুর রাসুসুল্লাহ নবী আমার যে।
|
|||
প্রতি ঈদ এর মত এবারো ফ্যামিলির সবাই মিলে ঈদ ভ্রমনে বের হয়েছি । বরাবরের মতই এবারো আব্বু ড্রারাইভার,আমি পাশের সিটে (হেল্পার) ,মা আর ছোট বোন পিছনে । এক আত্মীয়ের ফোন উনিও আমাদের সাথে ঘুরবেন,উনাকে খিলখেত থেকে নিতে হবে । মাঝ পথে ব্রেক,গাড়ি থামল খিলখেত বাস স্টেশনে । যেহেতু আমার আত্মীয় সেহেতু উনি বাঙ্গালী । আর বাঙ্গালীর ৫ মিনিটে আসতেছি মানে ৫*৫=২৫ মিনিটে ঘর থেকে বের হইতাছি। তো অপেক্ষা ছাড়া আর কোনো কাজ ছিল না।এই সময়ে আমি ড্রাইভিং এর খুঁটিনাটি শিখতেছিলাম। হঠাত একটা লোক গারির গ্লাসে নক করলো ।আমি তাকালাম দেখলাম একটা পুরুষ । দেখতে ভাল তবে গরিব তা দেখে ই বুঝা গেল । চেহারা দেখে বুঝলাম খুব ক্লান্ত আর উদ্বিগ্ন । গাড়ির গ্লাস নামাতেই "ভাই এখান থেকে নবিনগর কত কি.মি ?" উত্তর হবে আরো ১৫-২০ কিলো । "ভাই মহাখালি থেকে হাইটা এখানে আসতে যে সময় লাগছে,নবিনগর ও কি অতো টুকু লাগবে?" হুম এমনি হবে।আব্বু নিচে তাকিয়ে চিন্তা করে বল্লো না একটু বেশি লাগবে ।
|
|||
|
|||
|
|||
আর ক’দিন পরেই পবিত্র ঈদুর ফিতর। আমরা সবাই ঈদের আনন্দে ব্যস্ত। ঈদকে নিয়ে কতই প্রস্তুতি। যেন প্রতিযোগিতায় নেমেছি কে কত নতুন জামা কিনতে পারব। বড়দের তুলনায় ছোট শিশুদের মাঝেই ঈদের আনন্দ বেশি। নতুন জামা ছাড়া ঈদই যেন চিন্তা করতে পারে না শিশুরা।
|
|||
আমি এ (কুরআন )নাযিল করেছি কদরের রাতে ৷ তুমি কি জানো ,কদরের রাত কি ? কদরের রাত হাজার মাসের চাইতেও বেশী ভালো ৷ ফেরেশতারা ও রূহ এই রাতে তাদের রবের অনুমতিক্রমে প্রত্যেকটি হুকুম নিয়ে নাযিল হয়৷ এ রাতটি পুরোপুরি শান্তিময় ফজরের উদয় পর্যন্ত৷ । (সূরা-আল কাদর)
|
|||
মুমিন তার অন্তরে সার্বক্ষণিক আল্লাহ তায়ালার ভয় লালন করে বিধায় শয়তান তার উপর গালিব হতে পারে না, এবং সে আল্লাহর উপর এমন আস্থাশীল যে, কোন বিপদও তাকে আল্লাহর বিধান থেকে গাফিল করতে পারে না, বরং তার ঈমানের জযবা আরো বেড়ে যায়।
|
|||
রোজ সকালে আমি যখন ঘুম থেকে উঠি
|
|||
আমাদের সবার একটাই দেশ, বাংলাদেশ।
|
|||
একসময় আমাদের প্রায় সব গ্রামেই প্রচুর খেজুর গাছ থাকায় শীত আসলে গাছিদের ব্যস্ততা বেড়ে যেত। সকালে ঘাসের ডগায় শিশির বিন্দু শীতের আগমনী বার্তা আর খেজুর গাছের মাথায় সুদৃশ্য মাটির হাঁড়ি শীতের পিঠা-পুলির উৎসবের বার্তা নিয়ে আসত। প্রচুর খেজুর রস এবং খেজুর গুড় বানান হতো আমাদের। কাক ডাকা ভোরে গ্রামের প্রত্যেক বাড়িতে খেজুর রস উনুনে দিয়ে বাড়ির সবাই চারপাশ ঘিরে আগুনের আঁচ নিত। গ্রামের কেউ কেউ খেজুরের রস বিক্রি করতে নিয়ে যেত আমাদের বাজারে। আজ ভাঘীনাকে ফোন করলাম মামা খেজুরের রসের নাস্তা খেয়েছ!সে বললো খেজুরের রসকি! কিন্তু আমাদের রাস্তার পাড়ে সাড়ি সাড়ি খেজুর গাছে ঝুলে থাকা হাঁড়ি থেকে খেজুরের টাটকা রস খাওয়া কিংবা রাতে খেজুরের রসের পায়েশের স্বাদ কতইনা মজা ছিল!
|
|||
