যে ব্যক্তি বা দল কোন পথভ্রষ্টকারী চিন্তা বা কর্মনীতির ভিত রচনা করে সে কেবল নিজের পথভ্রষ্টতার জন্য দায়ী হয়না বরং দুনিয়ায় যতগুলো মানুষ তার দ্বারা প্রভাবিত হয় তাদের সকলের গুনাহের একটি অংশও তার আমলনামায় লিখিত হতে থাকে। যতদিন তার এ গুনাহের প্রভাব বিস্তৃত হয় ততদিন তার আমলনামায় গুনাহ লিখিত হতে থাকে। অর্থাৎ প্রত্যেক ব্যক্তির নেকী বা গুনাহের দায় দায়িত্ব কেবল তার নিজের উপরই বর্তায়না বরং অন্যান্য লোকদের জীবনে তার নেকী ও গুনাহের কি প্রভাব পড়ে সেজন্যও তাকে জওয়াবদিহী করতে হবে। এ বিষয়টিই একটি হাদিসে বিবৃত হয়েছে এভাবে:
|
|||
সুন্নাত নামায কার জন্য? এক ব্যক্তি প্রশ্ন করেছেন – “সুন্নাত নামায ছেড়ে দিলে কি রাসুলের (সা) শাফায়াত পাওয়া যাবে”? উত্তর: প্রশ্নটি মুর্খতাপ্রসুত। আমাদের জানা উচিত যে, সব নামাযই একমাত্র আল্লাহর জন্যে। কোনটাই রাসুলের (সা) নয়। আমরা সুন্নাত, নফল ইত্যাদি আদায় করি কারন “কিয়ামাতের দিন ফরয নামাযের ঘাটতি/ত্রুটি বিচ্যুতি সুন্নাত, নফল দিয়ে পুরণ করা হবে”। তাছাড়া ফরয নামাযে যে সমস্ত ছোট খাট ভুল ত্রুটি ঘটে তা সুন্নাত/নফলের মাধ্যমে কাফফারা হয়। এ নামাযকে আমরা সুন্নাত নামে অভিহিত করি একারনে যে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এটি নিয়মিত আদায় করতেন এবং উম্মাতকে তাকিদ করেছেন।
|
|||
আধারের গল্প আমি কাগজ টির দিকে একবার চোখ বুলালাম। এর পর আরো একবার। এরপর আবার। আমার মনে এখনো ক্ষীন এক চিলতে আশা রয়েছে। আমি হয়ত ভুল দেখছি অথবা এখানেই ভুল লেখা রয়েছে। আমি রিপোর্টের ওপরে থাকা নাম্বারে ফোন দিলাম। অপর প্রান্ত থেকে ও বলল। ঐখানে কিচ্ছু ভুল নেই। হতাশ ভাবে ফোন রেখে আমি বেডে শুয়ে পড়লাম। কাগজ টা এখনো আমার হাতে ধরা। সিগারেট খেতে ইচ্ছে করছে। কিন্ত উঠে জালাবার শক্তি টুকু ও পাচ্ছি না৷ সিলিংয়ের দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে কখন ঘুমিয়ে পড়েছি জানি না। ঘুম যখন ভাঙল তখন বিকাল। আমি তখন ও সকালের ঐ ড্রেস পরে শুয়ে আছি। একবার মনে হল রিপোর্টের কথা। পরক্ষণেই ভাবলাম। ঐটা হয়ত স্বপ্ন ছিল। ধুর, ঘুমের জন্য ক্লাস হুদাই মিস দিলাম!! নিজেকে শাপ শাপান্ত করতে করতে ওয়াশরুম থেকে ফ্রেশ হয়ে এলাম।
|
|||
কি ছিল সেসব চিঠিতে.. ষষ্ঠ হিজরীর শেষ দিকে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হোদাইবিয়া থেকে ফিরে আসার পর বিভিন্ন বাদশাহ ও আমীরের নামে চিঠি প্রেরণ করে তাদেরকে ইসলামের দাওয়াত দেন। চিঠিগুলো অধ্যয়ন করলে দেখা যায় যে, সকল চিঠি একই ধরণের ছিলনা। যেমন হাবাশার বাদশাহ নাজ্জাশীর প্রতি লিখা চিঠির ভাষা আর পারস্য সম্রাট খসরু পারভেজ (কিসরা), মিসর সম্রাট জুরাইজ ইবনু মাত্তা (মুকাওকিস) প্রমুখকে লিখা চিঠি এক নয়। পারস্য সম্রাট কিসরাকে রাসুলুল্লাহ সা: লিখেন:
|
|||
তখন (৬ষ্ট হিজরীতে) মিসর শাসন করতো জুরাইজ ইবনু মাত্তা। তার উপাধী ছিলো মুকাওকিস। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সেখানে তার চিঠি পৌছানোর জন্য সাহাবী হাতিব ইবনু আবী বালতায়া (রাদিয়াল্লাহু আনহু) কে মনোনীত করেন। হাতিব রা: চিঠি পৌছালেন এবং কথাও বললেন। যেসব কথা তিনি মিসর সম্রাটকে বলেছিলেন তা অবাক করার মত। তিনি বলেছিলেন: “ আপনার পুবে এখানে এমন একজন শাসক অতীত হয়েছেন যিনি নিজেকে খোদা মনে করতেন। আল্লাহ তায়ালা তাকে দুনিয়া ও আখিরাতের আযাবে নিমজ্জিত করে দৃষ্টান্তমুলক প্রতিশোধ গ্রহণ করেছেন। অন্যদের থেকে আপনারও উপদেশ হাসিল করা উচিত। আপনি নিজেই উপদেশ লাভের স্থলে পরিণত হন, এমনটি কাম্য নয়। শুনে মুকাওকিস বললো: আমরা একটি ধর্মের অনুসারী। যতদিন অন্য কোন ধর্ম সে ধর্ম থেকে উন্নততর প্রমাণিত না হয় ততদিন আমরা তা পরিত্যাগ করতে পারিনে। (উল্লেখ্য যে, মুকাওকিস খৃষ্টধর্মের অনুসারী ছিলেন)।
|
|||
হেরাক্লিয়াস কিসরার মতো ছিলেননা আল্লাহর নাবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের চিঠি যখন পারস্য সম্রাট কিসরার কাছে পৌছে তখন সে রাগে ও অহংকারে চিঠিটি টুকরো টুকরো করে ছিড়ে ফেলে, আর বলে “কে এই ব্যক্তি যে কিনা নিজের নাম আমার নামের আগে লিখার দু:সাহস দেখাল। বাযানকে (তৎকালীন ইয়েমেনের গভর্ণর) লিখো, এ লোকটিকে যেন গ্রেফতার করে আমার কাছে পাঠিয়ে দেয়”। কিন্তু রোম সম্রাট হেরাক্লিয়াস কিসরার মতো ছিলেননা। রাসুলুল্লাহর চিঠি যখন তার নিকট পৌছে (পারস্যের সাথে যুদ্ধে জয়লাভের পর হেরাক্লিয়াস তখন বাইতুল মাকদিসে অবস্থান করছিলেন) অত্যন্ত তাজিমের সাথে তা তিনি গ্রহন করেন। শুধু তা-ই নয় মাদীনার দুতের সম্মানে বিরাট জাকজমকপুর্ন অনুষ্ঠানেরও আয়োজন করেন এবং আদেশ জারী করেন: “এ অঞ্চলে মাক্কার আর কোন ব্যক্তি থাকলে তাকে আমার কাছে আনা হোক”। ঘটনাক্রমে কুরাইশ নেতা আবু সুফিয়ান বাণিজ্যিক সফরে ওখানে ছিল।
|
|||
কম্পিউটার ডিজিটাল টেকনোলজি যুগের এক অনন্য অবদান! এটা দিয়ে এখন অফিস আদালত থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত নানা কাজে ব্যবহৃত হয়ে আসছে! কম্পিউটারের মাধ্যমে এখন অনেক কঠিন জিনিস সহজ ভাবে উপস্হাপন করা যায় অতি স্বল্প সময়ে! এটা আমাদের জীবনকে করে তুলেছে গতিময় করে!
|
|||
হজ হোক নিরাপদ : %%% মহিলা হাজিরা যেভাবে সাবধানে থাকবেন : হারিয়ে গেলে কি করবেন ? ১/ হারিয়ে গেলে ভয় পাবেন না। মাথা ঠাণ্ডা রাখবেন ।অনেক মহিলাকে দেখেছি হাউ মাউ করে কান্নাকাটি করতে । এতে কিন্তু সমস্যার সমাধান হয় না । আপনি তাড়াতাড়ি ক্লান্ত, আরও ভীত হয়ে পড়বেন । এতে সমস্যা বাড়বে।
|
|||
বৃদ্ধাশ্রম মাঈন উদ্দিন তুই তো কপালপোরা,সত্তি করে বল মা- তোর পেটের সন্তানের যখন এতটুকো মায়া নেই ফেলে আসে তোকে আশ্রমের বুকে,কেন করিস তারে ক্ষমা? হয়ত তোর বয়স চল্লিশ পেরিয়ে ষাট কিংবা অশীতিপর বৃদ্ধা তাই বলে এই হবে তোর গর্বে থাকা বৎসের তোর প্রতি শ্রদ্ধা? তোর রুগ্ন-ভগ্ন এই শরীর বোঝা মনে হয় তার হায়! এই বুঝি মায়ের প্রতি সন্তানের বিচার? কাঁদিসনে মা,আর কী-ই বা বলতে পারি তোকে?
|
|||
আমার প্রিয় বিজ্ঞানী আধুনিক জ্যোতির্বিদ্যার জনক নিকোলাস কোপার্নিকাস,আইন্সটাইন যাকে বলেছেন "আধুনিক বৈজ্ঞানিক যুগের পথিকৃৎ" কারণ তার পদাঙ্ক অনুসরণ করেই সম্ভব হয়েছে কেপলার,গ্যালিলিও,নিউটনের যুগান্তকারী আবিষ্কারসমূহ যা জ্যোতির্বিজ্ঞানের মধ্যযুগীয় ভ্রান্ত ধারণা মুছে দিয়ে জ্ঞানবিজ্ঞানে বিপ্লব ঘটায় যা Copernican Revolution নামে বিজ্ঞানের ইতিহাসে চিরস্মরণীয়।
|
|||
