অনেকেই কষ্ট করে রোজা রাখে, কিন্তু রোজা কি শুদ্ধ হচ্ছে? রোজার মাসায়েলগুলো জানা না থাকার কারনে হয়ত আপনার রোজা শুদ্ধ হচ্ছে না, তাই রোজার রুকন, রোজায় যা বৈধ, রোজার মুস্তাহাব, ও রোজার মাকরুহসমূহ জানা থাকা দরকার।
প্রথম রুকন: সুবেহ সাদেক উদয় হওয়ার পর থেকে সূর্যাস্ত
দ্বিতীয় রুকন: নিয়ত, অর্থাৎ রোজাদার ব্যক্তি রোজাভঙ্গকারী-বিষয়সমূহ থেকে বিরত থাকার
১ - সেহরি খাওয়া এবং তা দেরি করে ফজরের আযানের
হাদীসে এসেছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,‘তোমরা সেহরি খাও; কেননা সেহরিতে বরকত রয়েছে।’ (বর্ণনায় বুখারী ও মুসলিম)
২ - দ্রুত ইফতার করা,
রোজাদারের জন্য মুস্তাহাব হলো দ্রুত ইফতার করা।
তাজা খেজুর দিয়ে ইফতার করা মুস্তাহাব। তাজা খেজুর
৩ - ইফতারের সময় দুআ করা।
৪ - অহেতুক ও অশ্লীল কথা পরিত্যাগ করা।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘তোমাদের কেউ যখন রোজা রাখবে তখন সে যেন অশ্লীল কথা বর্জন করে, ঝগড়া ও হট্টগোল বর্জন করে। যদি কেউ তাকে গালি দেয় অথবা তার সাথে
৫- বেশি বেশি ইবাদত করা
যেমন কুরআন তিলাওয়াত, আল্লাহর যিকর করা, তারাবির নামাজ পড়া, তাহাজ্জুদের নামাজ
১- রোজাদারের জন্য গোসল করা বৈধ।
২ - রোজাদারের মেসওয়াক ব্যবহার করা বৈধ।
যেকোনো সময় মেসওয়াক ব্যবহার করা বৈধ, হোক তা সূর্যে ঢলে যাওয়ার পূর্বে অথবা পরে। হোক তা তাজা অথবা শুষ্ক। তবে মেসওয়াক তাজা হওয়ার
৩- আতর ও সুগন্ধির ঘ্রাণ নেয়া রোজাদারের জন্য বৈধ।
৪ - মুখের থুতু ও কাশ গিলে ফেলা বৈধ।
১ - কুলি করা ও নাকে পানি দেয়ায় অতিরঞ্জন করা, কেননা এরূপ করলে পেটে পানি চলে যাওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়। এতদসংক্রান্ত
২ - যৌনোত্তেজনাসহ চুম্বন করা, রোজাদার ব্যক্তি যদি বীর্যপাত অথবা উত্তেজনা বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা
রোজার রুকন, রোজায় যা বৈধ, রোজার মুস্তাহাব, মাকরুহ ও রোজাভঙ্গকারী
|
|||
Rate This |
||
|