আরিফা জাহান মাদ্রাসার ছাত্রী। সে মাদ্রাসা থেকে দাওরায়ে হাদীস পাস করে! বর্তমানে একজন প্রবাসীর স্ত্রী। যদিও আরিফা জাহানের প্রবাসী স্বামী পছন্দ ছিলোনা কিন্তু তাকদ্বীর বলে কথা তাই অপছন্দ হলেও এখন সে প্রবাসীর স্ত্রী। বিয়ের প্রায় তিনমাসের সময়ই স্বামী পাড়ি জমায় প্রবাসে আর আরিফা জাহানকে দিয়ে যায় স্বামীর ত্রিশ বছরের স্বপ্ন পূরন করতে একজন নবাগতের সুসংবাদ! তাই নিয়ে চলছে আরিফা জাহান। বছর ঘুরে আসতেই আরিফা জাহানের কোলে আসে একটি ফুটফুটে কন্যা সন্তান। যাকে বুকে নিয়ে স্বামীর জন্য অপেক্ষার প্রহর গুণতে থাকে আরিফা জাহান। আরিফার মেয়ের নাম আফিফা জাহান। আফিফাকে নিয়েই সময় কাটতে থাকে আরিফার। আফিফার বয়ষ যখন একবছর তখন স্বামী দেশে আসে কন্যাকে দেখতে। মাত্র কয়েক মাসেই পারিবারিক কলহ ও বউ শাশুড়ী দন্দ ও নানা রকম ঝামেলা নিয়েই কেটে যায় রাব্বীর। মাকে বুঝাতে পারেনা কারন মায়ের অনেক রাগ। আর স্ত্রী সে তো এই সংসারে জন্য নতুন। তাকে সবকিছু মানাতে আরো কিছু সময়ের প্রয়োজন, কিছু সুযোগ দেয়ার প্রয়োজন কিন্তু মা তাকে সেটা দিবে না। এটা কি হয়? অবশেষে কাউকেই বুঝাতে না পেরে স্ত্রীকে বাদ দিতে চায় কিন্তু স্ত্রী তার সংসার জিম্মা দিয়ে দেন আল্লাহর কাছে। সে আল্লাহকে ভয় করে চলে এবং পর্দার সাথে চলে। চলে কোরআন ও হাদীস মেনে। তাকে কি আল্লাহ বেশী সময় সমস্যাতে রাখতে পারেন? আল্লাহও তার প্রতি দয়াশীল। তিনি সব রকম সমস্যা থেকে তাকে বাঁচিয়ে রাখেন সবসময়। রাব্বী আরো কয়েক মাস থেকে আবারও পাড়ি জমায় প্রবাসে। প্রবাসীদের জীবন ও তাদের পরিবারের জীবন চলে হিসাবের উপর। এই হিসাব টাকার নয় এই হিসাব জীবনে কে কাকে কতটুকুন সময় কাছে পেয়েছে তার। প্রাবাসীর স্ত্রীদের প্রতি একটু বাঁকা নজরে তাকান দেবর থেকে শুরু করে ননদের স্বামীসহ স্বামীর বন্ধু-বান্ধব সবাই। এমন কি আশ-পাশে থাকা অন্যান্য পরিবারের পুরুষ। এর মাঝে আরো আছে খালাতো, মামাতো, চাচাতো দেবরদের কুনজর। এমন কি প্রবাসীর স্ত্রীদের থেকে সুযোগ নিতে চায় নিম্ন চরিত্রের যে কোন পুরুষ। এই অবস্থায় সেই নারী যদি নিজেকে আল্লাহর বিধানের সাথে না রাখে তবে তো দো-জাহানই বৃথা যাবে। পরোকালে হবে জাহান্নামবাসী। শাশুড়ী ছেলের বউকে পছন্দ করে এনে শেষে নিজেই আর বউকে দেখতে পারেনা। বউয়ের কাজ ভালোনা, বউ বেশী ঘুমায়, বেশী খায়, রান্নায় বেশী অপচয় করে, নিজের ইচ্ছামত চলে, এই তো নানা রকম দোষ ধরতেই থাকে। আর সবশেষে আপন শাশুড়ী ও চায় কোনভাবে অপবাদ দিয়ে বউকে এবাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিতে। এসব ব্যপারে বউয়ের একমাত্র ভরসা আল্লাহ। তিনি আল্লাহর উপর ভরসা করে চলতে থাকেন অগ্রে। আর একটি ঘরে বউ-শাশুড়ী দুজন যদি একজন আরেকজনের দোষ সবসময় ধরতেই থাকে তবে সেখানে বেশী সময় একসাথে সববাস করা যায়না। উভয়ের মাঝে সম্পর্কের ফাটল ধরতে থাকে। একসময় সেই ফাটল একটি পরিবারকে দুটি পরিবারে পরিণত করে দেয়। অনেকে বউয়ের উপর দোষ চাপায়, আবার অনেকে চাপায় শাশুড়ীর উপরে। তবে একজন শাশুড়ীকে বুঝতে হবে পরের বাড়ির একটি মেয়ে এসে সবকিছু তার মনের মত করবে এটা কঠিন। প্রথমে তাকে বুঝতে হবে, তাকে সুযোগ দিতে হবে, তার ইচ্ছা-অনিচ্ছার মূল্যায়ণ করতে হবে এরপর তার কাছে ভালো কিছূ আশা করতে হবে। কিন্তু আপনি গাছ বোপন করেই ফলের আশা করা বোকামি বৈ কিছুই নয়। এমনই ভুক্তভুগি আরিফা জাহান। শাশুড়ী খালাতো ননদের স্বামীকে দিয়ে আপন ছেলের বউকে অপবাদ দিতে সচেষ্ট হয় কিন্তু আরিফার আল্লাহর উপর ভরসা ও আল্লাহর ভয় সেখান থেকে তাকে বাঁচিয়ে আনে আরিফার কোন ক্ষতি হয়না। আরিফার যখন শাশুড়ীর সাথে বনাবনি হচ্ছেই না তখন সে আফিফাকে নিয়ে থাকা শুরু করে পিতৃলয়ে। স্বামী প্রবাসে থাকায় সবকিছু বলে জানাতে পারলেও বাস্তব দৃশ্যতো দেখানো যাচ্ছেনা। তাই আরিফা দিনরাতের প্রার্থনাতে আল্লাহকে শুধু বলে হে আল্লাহ তুমি আমাকে মানে-সম্মানে আমার স্বামীর কাছে পৌছে দাও। হে আল্লাহ যেদিন থেকে আমার বিবাহ হয়েছে সেদিন থেকে অন্য পুরুষের দিকে তাকাতেও আমি লজ্জাবোধ করি এবং আপনাকে ভয়ও করি আপনি আমাকে সেই লজ্জা আর ভয়ের মাঝে যে ঈমান সে ঈমানের মাঝে রাখুন। আমি পৃথিবীর আর কোন পুরুষকে চাইনা। আমি আমার স্বামীর ঘরেই, স্বামীর পায়ের কাছে গিয়েই মরতে চাই আর বাঁচতেও চাই তার কাছে। আরিফার স্বামী প্রথমে আরিফাকে না বুঝলেও পরে বুঝতে পারে। প্রথমে মূল্যায়ন না করলেও পরে মূল্যায়ন করে। রাব্বী ও বুঝতে পারে বিয়ে তো করলে করা যাবে কিন্তু ভালো ও চরিত্রবান মানুষ তো সবসময় পাওয়া যাবেনা। তাই পর্যায়ক্রমে রাব্বীও আরিফার প্রতি সদয় হোন নমনীয় হোন। আরিফা পিতৃলয়ে এসে শাশুড়ীর সাথে দন্দ কমলেও সমস্যার জটিলতা কিন্তু কমেনি। প্রবাসীর বউদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো যেখানেই তারা থাকবে সেখানের গইরে মাহরামরা একটু বাঁকা নজরে বা কুনজরে তাকাবেই। আরিফা বাবার বাড়িতে এসে নিজের কেনা-কাটা নিজেই করে সাথে কাউকে নিয়ে কারন কাকে বারংবার রিকোয়েষ্ট করবে এটা এনে দাও, ওটা এনে দাও তাই নিজেই সময় করে নিজের কেনা-কাটা করেন। একদিন আরিফা শপিং করতে গেলে দেখা হয় এক বান্ধবীর ভাই সারোয়ারের সাথে যদিও আরিফা বোরকা পরিহিত ছিলো। আরিফা অনেকদিন বান্ধবীর সাথে যোগাযোগ নেই তাই সে নিজেই সেই বান্ধবীর ভাইকে পরিচয় দেয় বান্ধবীর খোজ-খবর নেয়ার জন্য ভাইয়া আমি আরিফা নাতাশার কি খোজ-খবর? সারোয়ার বললো সে তো দেশের বাহিরে এখনো আসেনি। ছেলে হওয়ার পরে একবার এসে ঘুরে গেছিলো এখন দেশের বাহিরেই আছে। তোমার কি খবর আরিফা? শুনেছি তোমার স্বামীও নাকি বাহিরে থাকে? আরিফা বললো হ্যাঁ ভাইয়া। দুজনের কথা প্রায় শেষের সময় সারোয়ার আরিফাকে বলে তোমার মোবাইল নম্বরটা দিবে যদি নাতাশা কল করে তবে আমি তাকে সেটা দেব আর বলবো তোমার কাছে কল করতে। আরিফা মোবাইর নম্বর কাউকেই দেয়না এমন কি নিজের ঘনিষ্ট আত্মীয়-স্বজন ছাড়া তার নম্বর তেমন কারোর কাছে নেই। কিন্তু সারোয়ার ভাই নম্বর চাওয়াতে আরিফা মনে মনে খুবই ভয় পেয়ে যায়। কারন যতই সে বান্ধবীর ভাই হোক সে তো তার জন্য মাহরাম নয় তবে কেন সে তার সাথে কথা বলবে? সারোয়ারের খুব বেশী গুরুত্ব দিয়ে নম্বর চাওয়াতে আরিফার সন্দেহ গভীর হয়। সে নম্বর দেয় সারোয়ারকে, সারোয়ার তার মোবাইলে মিস কল দেয়ার সাথে সাথে তার নম্বরটা আরিফার মোবাইলে আসে। আরিফা নম্বরটা দেখে নেয়। সারোয়ার নম্বর নিয়ে আরিফাকে বলে আরিফা তোমার স্বামী তো বিদেশে থাকে তুমি কি আমার সাথে পরোকিয়া করবে? আরিফা তো হতবাক হয়ে যায় তার কথা শুনে।
সে কি বলবে? তারপরও আল্লাহকে ভয় করে সে বলে ভাইয়া আপনার না বউ আছে আপনি এসব কি বলেন? আর আল্লাহকে সব সময় ভয় করে চলা উচিৎ। মনে রাখবেন পৃথিবীতে কেউই বেঁচে থাকবেনা। আর শুধুমাত্র ঈমান নিয়ে আল্লাহর কাছে দাড়াতে হবে। সারোয়ার বলে বউয়ের বউয়ের স্থানে থাকবে তুমি তোমার স্থানে। আর পৃথিবীটা ইনজয় করার স্থান এখানে শুধু শুধু কেন ওপারের কথা আনছো? যে যেভাবে ভালো থাকে তাকে সেভাবে ভালো থাকতে দেয়া উচিৎ। আরিফা বলে ভাইয়া ওপারের হিসাবের কাজ এপারেই করে যেতে হয়। তারপরও সারোয়ার বলে যদি পরোকিয়া করতে চাও তবে আমার মোবাইলে দুই থেকে তিনটা মিসকল দিলেই আমি কল করবো আর তোমার স্বামী তো বিদেশে সে তো দেখতে পাবেনা সমস্যা কি? আরিফা বলে সে তো দেখতে পাবেনা কিন্তু আমাদের স্রষ্টা মালিক যে একজন আছেন তিনি তো দেখতে পাবেন তার থেকে কিভাবে লুকাবেন? এরচেয়ে ভালো হয় খালেস তওবাহ করে আপন স্ত্রীর প্রতি মনোযোগী হোন বলেই আরিফা চলে যায়। আরিফা ওখান থেকে চলে আসলেও মনে মনে খুবই ভয় পেতে থাকে আর ভাবে কেন সে আগে কথা বললো সারোয়ারের সাথে? কেন সে পরিচয় দিলো? নয়তো আরিফাকে তো সে এভাবে দেখে চিনতেই পারতো না। নিজের ভুলের জন্য নিজের হাত নিজেই কামড়াতে থাকলো। আর ভাবলো ইচ্ছে করেই গুনাহের বোঝাটা কাঁধে নিলাম। নানা আমি এসবের থেকে পানাহ চাই হে আল্লাহ তুমি আমাকে সব রকম গুনাহ থেকে বাঁচাও এবং মানে-সম্মানে আমার স্বামীর কাছে পৌছে দাও। কয়েকদিন পরে সারোয়ার আরিফার মোবাইলে কল দিতে থাকে আরিফা নম্বর দেখে চিনতে পেরে ভয়ে কল ধরেনা এভাবে একই নম্বর থেকে কয়েকবার কল দেয় যখন আরিফা ধরেই না তখন সে কয়েকদিন বিরতি রেখে অন্য আরেকটি নম্বর থেকে কল করে আরিফা অন্য নম্বর দেখে ভাবে হয়তো বিদেশের থেকে আসা কল কারন অনেক সময় বাহিরের কলগুলো দেশের নম্বর নিয়ে আসে তাই সে কল ধরলো। ওপাশ থেকে সারোয়ার বলে হ্যালো আমি সারোয়ার তুমি কি আরিফা? আরিফা চিনতে পেরে সাথে সাথেই বলে না আমি আরিফা নই আমি তার বোন। সারোয়ার বলে তোমার বোনকে বলো আমি কল করেছিলাম বলে রেখে দেয়। আরিফার ভয়ের শেষ থাকেনা। আরিফা আল্লাহর সাহায্য চায়। কারন তার কোলে রাব্বীর সন্তান এবং সে রাব্বীর আমানত আল্লাহর পক্ষ থেকে। তাই সে একমাত্র আল্লাহকেই বিশ্বাস করে তার উপর ভরসা করে এবং একান্ত চিত্তে তার কাছে প্রার্থনা করে। হঠাৎ আরিফার মনে পড়ে শেষরাতে উঠে মহান আল্লাহর কাছে কান্না কাটি করলে হয়তো তিনি উত্তম পথ বাতলে দেবেন যেই ভাবা সেই কাজ শেষরাতে উঠে আরিফা আল্লাহর কাছে অনুনয়-বিনয় করে, কাকুতি-মিনতি করে সাহায্য প্রার্থনা করে এবং সে পবিত্র অবস্থায়ই তার স্বামী কাছে যাওয়ার আরজু আল্লাহর কাছে পেশ করে। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাযিঃ) বলেন, একদা নবী করীম (সঃ) (যুবকদের লক্ষ করে) বললেনঃ হে নওজোয়ানেরা! তোমাদের মধ্যে যারা বিবাহের দায়িত্ব পালন করার যোগ্যতা রাখে, তাদের উচিৎ বিবাহ করা। কেননা বিবাহ দৃষ্টিকে সংযত করে এবং লজ্জাস্থানের হেফাজত করে। আর যে বিবাহের দায়িত্ব পালন করার যোগ্যতা রাখে না, তার উচিৎ (কামভাব দমনের জন্যে) রোযা রাখা।" (বুখারী, মুসলিম) হযরত আবু হুরায়রাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত, রাসূল (সঃ) বলেছেনঃ মেয়েদের সাধারণতঃ চারটি বিষয় দেখে বিয়ে করা হয়। তার সম্পদ দেখে, বংশ মর্যাদা দেখে, রুপ ও সৌন্দর্য দেখে এবং তার দ্বীনদারী দেখে। তবে তোমরা দ্বীনদারী মেয়ে লাভ করার চেষ্টা কর, তোমাদের কল্যাণ হবে। "(বুখারী, মুসলিম)" হাদীসের ব্যাখ্যাঃ- বর্ণিত হাদীসটির মর্ম এই যে, বিয়ের ব্যাপারে সাধারণতঃ লোকেরা পাত্রীর ধন-সম্পদ, বংশ-মর্যাদা, ও রুপ-লাবণ্য দেখে থাকে। আবার কেউ পাত্রীর তাকওয়া পরহেজগারীর গুরুত্ব দিয়ে থাকে। হুযুর (সঃ) বলেছেন, বিবাহ করতে গিয়ে তোমরা দ্বীনদার পাত্রীকে প্রাধান্য দিবে, তাহলে তোমরা দুনিয়া-আখেরাতের কল্যাণ লাভ করতে পারবে। তবে, হ্যাঁ কোন পাত্রীর মধ্যে যদি দ্বীনদারীসহ অন্যান্য বৈশিষ্ট্যগুলোও বর্তমান থাকে, সেটা আরও উত্তম। কিন্তু কোন মুসলমানের পক্ষেই পাত্রীর তাকওয়া পরহেজগারীর খেয়াল না করে অন্য কোন বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে বিয়ে করা ঠিক হবেনা। বিষয়ঃ- সাহিত্য
|
|||
Rate This |
||
|
সালাম আপা
আপনার লেখা ভাল লাগে, অবশ্যই নিয়মিত লিখবেন ।
ওয়ালাইকুম আস-সালাম!
আপা কেমন আছেন? আপনার আরবী সাহিত্য পড়ে কেমন চলছে? আর আপনি এখন নিয়মিত লিখেন না কেন? আপনার লেখাও আমার খুবই ভালোলাগে। আমার পরিবারে জন্য দোয়া করবেন। ইনশা-আল্লাহ নিয়মিত লিখতে চেষ্টা করবো।
আপনার ও আপনার পরিরাবের সকলের জন্য কল্যান কামনা করি।
▬▬▬▬▬▬▬▬ஜ۩۞۩ஜ▬▬▬▬▬▬▬▬
স্বপ্নের বাঁধন
▬▬▬▬▬▬▬▬ஜ۩۞۩ஜ▬▬▬▬▬▬▬▬
সালাম আপা ,
আরবী ভাষা শেখার চেষ্টা করছি , ব্যাকরণটা খুব কঠিন লাগছে । লেখার সময় তেমন পাচ্ছি না , চেষ্টা করছি হাদীস অস্বীকারকারীদের নিয়ে কিছু লিখতে । আপনি কি আরবী কোন কোর্স করছেন ? আজকাল অনলাইনেও কোর্স করা যায়।
আপনার নতুন লেখার অপেক্ষায়
খুবই সুন্দর উদ্যোগ। শেখা শুরু করুন। আর আমি এখনো শুরু করতে পারিনি ইনশা-আল্লাহ দোয়া করবেন যেন আরবী ভাষা, বলতে, বুঝতে মহান আল্লাহ সুযোগ করে দেন ও সহজ করে দেন। আর আপনার কাছে আন্তরিক দোয়ার প্রার্থী। কিছুটা পেরেশানি ও কিছুটা শারীরিক অসুস্থথায় আছি আল্লাহ যেন আমার জন্য সবকিছু সহজ করে দেন। আপনার ও আপনার পরিবারের জন্য সর্বাঙ্গিন কল্যান কামনা করছি।
▬▬▬▬▬▬▬▬ஜ۩۞۩ஜ▬▬▬▬▬▬▬▬
স্বপ্নের বাঁধন
▬▬▬▬▬▬▬▬ஜ۩۞۩ஜ▬▬▬▬▬▬▬▬
সালাম আপা ,
উপরের সব দুআ নিশ্চয়ই জানা আছে , তারপরও মনে করিয়ে দিলাম ; নিয়মিত পড়বেন , ইনশা আল্লাহ সব বিপদ কেটে যাবে ।
খুব ভালো লাগলো আপনার লিখা
লেখক আবীর
আপনার মন্তব্য আৎসাহ মূলক তাই আপনার কল্যাণ কামনা করি।
▬▬▬▬▬▬▬▬ஜ۩۞۩ஜ▬▬▬▬▬▬▬▬
স্বপ্নের বাঁধন
▬▬▬▬▬▬▬▬ஜ۩۞۩ஜ▬▬▬▬▬▬▬▬